Monday, 23 December 2019

বরিশাল নগরে জলবায়ু উদ্বাস্তুদের টেকসই এবং মর্যাদপূর্ণ পুনর্বাসন নিশ্চিতের দাবি আইসিডিএর

Image may contain: 5 people, people sitting
জলবায়ু পরিবর্তন, দুর্যোগজনিত সমস্যা মোকাবিলায় সমন্বিত উদ্যোগ না নিলে নগরের পরিবেশ আরও খারাপ হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। 

“দুর্যোগ এবং জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুতি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক জাতীয় কৌশলপত্রে প্রয়োজন স্থানীয় অবস্থার প্রতিফলন ” শীর্ষক এক সেমিনার গতকাল নগরীর স্থানীয় একটি রেস্তোরাঁয় অনুষ্ঠিত হয়। উন্নয়ন সংস্থা সমন্বিত সমাজ উন্নয়ন সংস্থা (আইসিডিএ) ও কোস্ট ট্রাস্টের যৌথ উদ্যোগে এবং আইসিডিএ’র আয়োজনে অনুষ্ঠিত সেমিনারে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) তৌহিদুজ্জামান পাভেল প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। 

আইসিডিএ এর প্রধান উপদেষ্টা আনোয়ার জাহিদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনার আলোচকগণ বলেন, প্রাকৃতিক এবং মনুষ্যসৃষ্ট কারণে নদী ভাঙ্গন হয়। এর ফলে যারা জমি হারায় এবং কর্মহীন হয়ে যায়। তখন ভূমিহীন উদ্বাস্তু হয়ে শহরমুখী হয়। এর ফলে শহরের উপর চাপ পরে। তাই সেমিনারে দাবি জানানো হয়, স্থানীয়ভাবে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা এবং নদী ভাঙ্গনের ফলে উদ্বাস্তুদের সঠিক তালিকা তৈরি করতে হবে।তাদের পুনর্বাসনের জন্য প্রকৃত ভূমিহীনদের মাঝে খাসজমি বন্দোবস্ত দিতে হবে। “পজিশন রাইট ” হস্তান্তর করা হবে না – এই মর্মে খাস জমি বন্টন করতে হবে। একই সাথে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে দক্ষিনাঞ্চলের ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের পুর্নবাসনের জন্য বরাদ্দ বাড়াতে হবে। ক্ষতিগ্রস্থ এলাকার মানুষের অংশগ্রহণে মাধ্যমে প্রকল্প তৈরি করতে হবে। এছাড়া ন্যায্যতার ভিত্তিতে উদ্বাস্তু মানুষের জন্য একটি কমিশন গঠন করা প্রয়োজন।

‘বরিশাল শহরের দুর্বলতা বিশ্লেষণ ও সম্ভাব্যতা যাচাই’ শীর্ষক সমীক্ষা প্রতিবেদন অনুসারে বরিশালে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত (জীবন, জীবিকা ও সম্পদের) ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বছরে প্রায় ৮০ কোটি টাকা। যা বরিশালের মোট মূল্য সংযোজন উৎপাদনের ৬ শতাংশ। বরিশাল নগরের জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ক্ষতির মাত্রা কমানো এবং অভিযোজন সক্ষমতা বৃদ্ধির বস্তি এলাকায় বসবাসরত ঝুঁকিপূর্ণ জলবায়ু উদ্বাস্তু জনগোষ্ঠীর জীবন উন্নয়নে এখনই উদ্যোগ নিতে সেমিনারে তাগিদ দেয়া হয়। 
ম্যাপ নির্বাহী প্রধান শুভংকর চক্রবর্তীর সঞ্চালনায় সেমিনারের শুরুতে প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন, কো-অর্ডিনেটর পার্টনারশিপ এ্যান্ড এডভোকেসি, সিজিআরএফ প্রকল্প কর্মকর্তা মোঃ সালেহীন সরফরাজ। 
Image may contain: 1 person, sitting, table and indoor
সেমিনারে আলোচনা করেন, জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক রাশিদা বেগম, জেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, ইউসেফ বিভাগীয় প্রধান, এ এইচ তৌফিক আহমেদ, আইসিডিএ’র নির্বাহী প্রধান সালমা খান, ইয়ুথনেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিসের সমন্বয়ক সোহানুর রহমান,  জেলা মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক পুষ্প চক্রবর্তী, এড. সুভাষ দাস নিতাই,বেলা’র জেলা সমন্বয়কারী লিংকন বায়েন প্রমুখ। এসময় বাস্তুচ্যুত ও জলবায়ু উদ্বাস্তু পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
Image may contain: 1 person, sitting, table and indoor
এসময় বক্তারা সেমিনারে জলবায়ু পরিবর্তন সহনশীলতা অর্জনে দেশের জলবায়ু উদ্বাস্তুদের টেকসই এবং মর্যাদাপূর্ণ পুর্নবাসন করার উদ্দেশ্যে সরকারকে অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুতি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক জাতীয় কৌশলপত্রে স্থানীয় অবস্থার প্রতিফলনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। 

বরিশাল নগরে বরিশাল নগরে জলবায়ু উদ্বাস্তুদের টেকসই এবং মর্যাদপূর্ণ পুনর্বাসন নিশ্চিতের পাশাপাশি উন্নয়ননীতিতে দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব অন্তর্ভুক্ত, ব্যক্তিগত ও যৌথ কিছু অভ্যাস পরিবর্তন, বিশেষ করে নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা রক্ষা করা, উন্নয়নমূলক বিভিন্ন কাজে সরকার ও নাগরিকদের সক্রিয় অংশগ্রহণ বা নেতৃত্ব নিশ্চিত করার দাবি তোলেন। 
Image may contain: 3 people, people sitting and indoor
বক্তারা বলেন, ভূসংস্থান, ভৌগোলিক অবস্থান এবং মানুষের অপরিকল্পিত কার্যক্রমের কারণে বরিশাল শহর জলবায়ু সম্পর্কিত ঝুঁকিতে রয়েছে। সাধারণত ঘূর্ণিঝড়, বন্যা,  সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, পানির লবণাক্ততা বৃদ্ধি, অতিমাত্রায় ভূ-গর্ভস্থ পানি উত্তোলন ইত্যাদি কারণে বরিশালের অধিবাসীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বরিশালের প্রধান সমস্যা হলো মূল শহরের এবং নদী তীরবর্তী বস্তি এলাকার জলাবদ্ধতা। ১৫ বছর আগেও এই সমস্যা বর্তমানের মতো এতটা প্রকট ছিল না। সে সময় শহর এলাকার পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থার অংশ যেমন খাল ও পুকুরের পর্যাপ্ত বৃষ্টির পানি ধারণ ক্ষমতা ছিল। অতিরিক্ত বৃষ্টির পানি খালগুলোর মাধ্যমে কীর্তনখোলা নদীতে নিষ্কাশিত হতো। বর্তমানে বিভিন্ন কারণে খাল ও পুকুর ভরাট এবং খালের পানি বর্জ্য ফেলার কারণে খালগুলো এই ক্ষমতা হারিয়েছে।

Tuesday, 1 October 2019

জলবায়ু সুরক্ষার দাবিতে বাকেরগঞ্জে শিশুদের বিক্ষোভ

বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলায় শিশুদের নিরাপদ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে জলবায়ু ধর্মঘট করেছে স্কুল শিক্ষাথীরা।

সুইডেনের জলবায়ু কর্মী ১৬ বছর বয়সী গ্রেটা থুনবার্গের ডাকে সাড়া দিয়ে উপজেলার ৩টি স্কুল ও মাদরাসার ২শ শিক্ষাথী ও তরুণ সংগঠকরা বিভিন্ন দাবি সম্বলিত প্লাকার্ড নিয়ে সড়ক অবরোধ ও জলবায়ু পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন।
জলবায়ু সংকট থেকে উত্তরণে এবং তরুণ প্রজন্মের সুরক্ষিত ভবিষ্যতের নিশ্চয়তা দিতে বিশ্বনেতাদের দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি সরকারের প্রতি জলবায়ু জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে আহ্বান জানান ফ্রাইডেস ফর ফিউচার আন্দোলনের এসব ক্ষুদে জলবায়ু কর্মীরা।
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় গ্লোবাল ক্লাইমেট অ্যাকশন উইক উপলক্ষে এ কর্মসূচিতে সংহতি প্রকাশ করেন ১৩নং ইউনিয়ন পরিষদ এর চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম বাবু। ন্যাশনাল ইয়ুথ এনগেজমেন্ট নেটওর্য়াক ও ভিএসও ইন্টারন্যাশনালের সহযোগিতায় এই কর্মসূচির আয়োজন করে ইয়ুথনেট ও ইয়ুথ ফোরাম ফর সোস্যাল জাস্টিস।
এসময় বক্তব্য রাখেন ইয়ুথনেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিসের কো-অর্ডিনেটর সোহানুর রহমান, ভিএসও অ্যালুমনাই এসোসিয়েনের জুবায়ের ইসলাম, ইয়ুথ ফোরাম ফর সোস্যাল জাস্টিসের প্রধান নির্বাহী শাহরিয়ার ফাহিম, এনএইচ রনি প্রমুখ ।
গত বছর আগস্টে সুইডেনের পার্লামেন্টের বাইরে দাঁড়িয়ে শিশু গ্রেটা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে প্ল্যাকার্ড নিয়ে দাঁড়ায়। পরে সে ‘ফ্রাইডে ফর ফিউচার’ নামে বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন বিরোধী আন্দোলন গড়ে তোলে। সারাবিশ্বে শিশুদের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সম্পর্কে সচেতন করতে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের শিকার দেশগুলোর কৌশলগত অবস্থান তুলে ধরার জন্যে ‘ফ্রাইডে ফর ফিউচার’ প্লাাটফর্মের মাধ্যমে কাজ করা হচ্ছে।

Tuesday, 6 August 2019

যশোর রোডঃ গাছ কি উন্নয়নের পথের কাঁটা?

কলকাতা: ‘আমি চাই গাছ কাটা হলে শোকসভা হবে বিধান সভায়/ আমি চাই প্রতিবাদ হবে রক্তপলাশে রক্তজবায়’- গায়ক কবির সুমনের এ দাবি শুধু তার একার নয়, পরিবেশ-বান্ধব সকল বাঙালির। এবার এই দাবি বারাসাত আদালতের সৌজন্য আংশিক হলেও সত্যি হতে চলেছে পশ্চিমবঙ্গে।

তবে শোকসভা নয়, ময়নতদন্ত করা হবে প্রতিটি গাছের মৃত্যুর।

গাছের প্রাণ আছে, বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু এই তত্ত্ব দেওয়ার আগে মানুষের ধারণা ছিল বৃক্ষ জড় পদার্থ।

যদি গাছের প্রাণ থাকে তবে আকস্মিকভাবে গাছের মৃত্যু হলে কেন বিনা ময়নাতদন্তে সেটিকে কেটে ফেলা হবে? কেন সরকারি গাছগুলির মৃত্যুর কারণ খুঁজে বার করা হবে না?

এই প্রশ্নকে সামনে রেখে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার পরিবেশপ্রেমীরা বারাসাত আদালতে একটি মামলা করেন।

মামলার রায়ে বিচারপতি বলেন, পরিবেশপ্রেমীদের দাবি সঙ্গত। সরকারি কোনো গাছ যদি মারা যায়, তবে তার মৃত্যুর কারণ খুঁজতে ময়নাতদন্ত করার আদেশ দেন তিনি।
উল্লেখ্য, ভারতের আইনে যেকোনো রাস্তার ধারের গাছ, পার্ক, ময়দান, রেল স্টেশন ইত্যাদি জায়গার গাছের মালিক সরকার।

সমসাময়িককালে কলকাতাসহ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় গাছের হঠাৎ করে শুকিয়ে যাবার খবর আসছিল। অনেকেই মনে করছিলেন, কোন অসৎ ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে গাছগুলিকে মেরে ফেলা হচ্ছে।

আদালতের এই রায় আসার পরই পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বন দপ্তর নির্দেশ জারি করে, এরপর থেকে কোন সরকারি গাছ মারা গেলে, সেটিকে কেটে ফেলার আগে অবশ্যই তার মৃত্যুর কারণ বিশ্লেষণ করে দেখতে হবে।

আদালতের এই রায়কে অভিনন্দন জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের পরিবেশপ্রেমী মানুষ। 


Ad 

Monday, 22 July 2019

Child Rape in Bangladesh: YouthNet call for Speedy trial, exemplary punishment of rapists

Image may contain: 12 people, people smiling, crowd and outdoor




Youths of Barishal in a protest programme on Sunday demanded speedy trial as well as capital punishment for rape and murder of women and children.



Hundreds of young men and women, and children carrying banners, festoons and placards called to prevent violence against women and children, show proper respect to women and demanded capital punishment through speedy trial within sixty days of the incidents. They also called to ensure safety and security of women and children in educational institutions.



The programme was jointly organised by Alokito Juba Samaj project of Bandhan Social Development Project and Actionaid Bangladesh, in assistances of Bangladesh Model Youth Parliament, YouthNet for Climate Justice, #NariPakkhoYoung BanglaGirls Not Brides Bangladesh Network, Engage Men and Boys Network (MenEngage Alliance Bangladesh) and Tarunner Platform. Participating youths and children formed a human chain in front of Aswhini Kumar Hall from where they went to central Shaheed Minar of the city in a huge procession and held a rally there.

The protest rally at Shaheed Minar was presided over by Shakila Islam, chief coordinator of Youth Net for Climate Justice, and conducted by Sohanur Rahman, chief executive of Bangladesh Model Youth Parliament Youth Parliament . Expressing solidarity with the aims and objectives of the programme, it was addressed by DC Barishal S.m. Ajior Rahman, EXECUTIVE magistrate Robin Shish, Bangladesh Mohila Parishad Barishal district unit vice president Jahanara Begum, Plan International child protection officer Rezwanul Huq, divisional manager Selim Molla of gender justice and diversity of BRAC, ActionAid’s associate programme officer AZM Masum Islam, and BSDP executive director Rafiqul Islam, among others.

Speakers called for sex and reproductive health education in the institutions, and practicing ethical values to end gender discriminations and create mutual respects in gender related issues.


DC Barishal S.m. Ajior Rahman said, `According to the socio-religious and ethical norms and values, women and children should be most safe and secure in the society, which is now violated often. We must ensure children and women protection in any cause.’

Participants also called the men and youths for not only protest, but also create mass resistance opposing violence against women and children and take positive role to face the crime.

Monday, 12 November 2018

YouthNet demanded to Declare November 12 coastal day


Speakers demanded that the authorities concerned declare November 12 'Upokul Dibas' (Coastal Day) to remember the victims who were killed in a devastating tidal surge on this day in 1970.
They made the demand at the programmes organised in Barguna and Patuakhali to commemorate this day.
Over 10 lakh people of coastal areas were killed in the disaster.
To recall the victims, various programmes, including lighting of candles and discussions, were held in the two coastal districts yesterday and the day before.      
In Barguna, local journalist Arifur Rahman on Sunday arranged candle lighting programme at Shuvo Sandhya sea beach in Taltali upazila to mark the day. People from all walks of life took part in the programme. The government should declare the day as 'Coastal Day to remember the victims, said organiser Arif.
Image may contain: one or more people and indoor
Meanwhile, local organisation Upokulio Unnayan O Gobeshona Forum in Patuakhali's Galachipa upazila yesterday demanded declaration of November 12 as 'Upokul Dibas' (Coastal Day).
Sankar Lal Das, convener of the organisation, submitted a memorandum to the upazila nirbahi officer (UNO) for forwarding to the disaster management and relief minister.
They observed various programmes, including candle lighting and discussions, in Patuakhali town on the occasion.
People from all walks of life, including journalists and public representatives, joined the programmes.
A procession was brought out in the upazila headquarters marking the day. Kalapara Press Club organised the programme.
Later, a discussion was held at the press club. Jibon Kumar Mondol, vice president of Kalapara Press Club, presided over the meeting.

Monday, 29 October 2018

YouthNet for Climate Justice receive Joy Bangla Youth Award 2018



Thirty organisations won the Joy Bangla Youth Award 2018 for their outstanding contributions to promoting youth employability, education, sports, cultural activities, and an end to violence against women.  
The 30 organisations were selected from a short-list of 50-nominated organisations under 10 categories, including skill development, universal education, job management for differently-abled people, cultural revolution, innovation, sports and fitness, creating public awareness and reducing gender discrimination.
Prime Minister's Information and Communication Technology Affairs Adviser and Centre for Research and Information (CRI) Chairperson Sajeeb Wazed Joy handed over the awards to top 10 organisations at Sheikh Hasina National Youth Center in Savar yesterday afternoon.
Earlier, a two-hour session on women's rights and safety, entitled “#BeBrave”, moderated by Dhaka University Gender Studies Associate Professor Sheikh Imtiaz was held.
The third edition of the Joy Bangla Youth Award began on Saturday with 50 youth-led organisations and platforms.
Young Bangla, the youth platform of non-profit organisation CRI, handed over certificates to the organisations selected for the award on the first day of the programme.
A discussion titled “Career Talk” was held in the opening session of the day, where 200 people including 60 winners of the previous two editions attended.
Later in the day, Young Bangla organised a similar event styled “Let's Talk”, in which the topic “Tarunner Joy Bangla” was discussed.

At present, working with 10 thousand marginalized and endangered people in 10 colonies of 6 divisions and Barisal city are working with the Youth Net for Climate Justice. Youthnet for Climate Justice became involved in 25 young organizations in 2016 to highlight the voices of children and adolescents and youth at the policy-critical level to address the South-Lake climate influences with the 'Safe World Green Forests' The organization, which came to the spotlight in Barisal, for the first time in the country, organized a two-day climate conference on youth summit. In this two-day conference, more than 500 children and young people of Barisal Division, the pioneers of the life-giving program, environmentalists and media people contributed to the youth through exchange of experience. Barisal announced the announcement of the conference in the Jatiya Sangsad and several international forums Barisal demanded by the organization. Even the organizer's co-ordinator Sohanur Rahman took part in the meeting of the Commonwealth Heads of Government with the Prime Minister Sheikh Hasina in March this year. The organization is not limited to meetings or seminars only. The range of their activities has gradually expanded by organizing youths in Barisal Division to tackle disaster, to protect environment and to adapt to climate change. Message of consciousness spreading to safe homes and sanitation, monthly health care, sexual and reproductive health as well as to prevent child marriage. Besides, the organization organizes training with Brac University in Barguna, Bhola, Patuakhali and Barisal districts to develop the skills and leadership of grassroots youth of the tribal areas affected by climate change. The organization has also worked on transparency in Climate Fund. Recognition has contributed to the development of society. In order to overcome the adverse effects of climate change in Barisal, coastal non-people of Barisal have won 'Joy Bangla Youth Award' for their contribution in establishing their rightful rights. Youthnet for Climate Justice Prime Minister Sheikh Hasina's Information and Technology Advisor Sajeeb Wazed Joy handed over this award to the chief coordinator of YouthNet, Shakila Islam, in the Climate Change and Environmental Conservation Development category, among the best 30 organizations on youth. In three years, the organization has got wings in every district and upazila of Barisal Division. More than 1200 young and young women have joined. These skeptical youths are moving forward in front of many obstacles, overcoming adverse environmental obstacles and ignoring the hostile environment. The message of consciousness is reaching from door to door. There is a plan to spread this awareness in larger areas in front of them.

Sunday, 14 October 2018

Ignored Climate Change, Unheard Youth Voice!


“Youth Conference 2018 – Bangladesh and Agenda 2030: Aspiration of the Youth” was organised by the Citizen’s Platform for SDGs, Bangladesh on 14th October at the Krishibid Institution Bangladesh in Dhaka. Climate Change issue was the totally ignored in this forum. Blog by Sohanur Rahman


It was a great initiative for exploring youth aspirations and enabling them to accomplish the sustainable development goals by 2030. This youth conference would help enhance knowledge about the SDGs among the youth so that they could raise their voices for proper policy formulation and implementation including build strong commitments for actions. On the other side, I am very disappointed because climate change was totally ignored on this forum, unfortunately.
I have not found any session on climate change and each one specific recommendation on Climate Justice and carbon emission on the Youth Declaration out of 25 recommendations.
I think we are unheard tackling climate change, global endangering issues which pose our coastal community transforming crisis. Added to this, it is challenged by its high population density and level of poverty, and its reliance on livelihoods in climate-sensitive sectors, including agriculture, fisheries and water resources. Climate change, therefore, poses a significant threat to people and is undermining our development goals.
It is a very disappointing matter for youth that Climate Change is not included in this youth assembly announcement. -@Nahin Mahfuz Seam, Student, Environmental & Resource Economics, Dhaka School of Economics
Noting that youth represent the age cohort that will benefit the most from the SDGs’ success – or to pay the highest price if the Goals are not met.
I have found this declaration as a full of prescription of recommendations to government and development agencies.
My observation, Youth Declaration should be a proclamation of our commitments to achieve global agenda 2030 along with recommendations. I have not found any somewhat youth commitment and action plans. Dialogue is very important, but we prefer action to fulfil common visions.
I am highlighting one point of Youth Declaration which has mentioned that “Youth Council should be formed to installing Youth Parliament under Youth Act 2017.”
We are giving Solidarity on this point but this mentioned act has not existed in Bangladesh. No one law was not approved in parliament titled “ Youth Act 2017." Youth Policy was passed in 2017 and this document mentioned Youth Parliament should install considering our demands since 2015.
This somewhat miss information will be hampered to get government support on Youth Declaration approval. A good number of policy briefs has published at this conference but has not a single one on climate action.
Climate Change is one of the Biggest Threat to Our Community as well as our environment. Youth has a big role to play. Can’t believe how did they forget to include Climate Change ?!
-Solaiman Khan Santo,Youth delegate
We are passing a critical momentum not only deepened on hopes, but we should also be representing our courageous action to achieve the global agenda. We deeply believe, Youth Power can make it real.

Featured post

YouthNet for Climate Justice receive Joy Bangla Youth Award 2018

Thirty organisations won the Joy Bangla Youth Award 2018 for their outstanding contributions to promoting youth employability, educa...